Header Ads

Walton Laptop Price in Bangladesh | Walton Tamarind EX510G Laptop Review in Bangla

Walton Tamarind EX510G Laptop is a Premium Mid-Budget Laptop for Students and Business-Class Laptop Users in Bangladesh.

Walton Tamarind EX510G Laptop Price in Bangladesh is 59,990৳ taka. It's an Intel Core i5-10210U Processor powered laptop with 8GB DDR4 RAM and 512GB M.2 SSD.

Walton Laptop Price in Bangladesh | Walton Tamarind EX510G Laptop Review in Bangla
ওয়ালটন টামারিন্ড ইএক্স৫১০জি ল্যাপটপের বাংলা রিভিউটা স্পেসিফিকেশানের পরে রয়েছে।

The 10th Generation Intel Core i5-10201U Processor has 6MB Smart Cache Memory and Up to 4.20GHz Burst frequency. Walton Tamarind EX510G Laptop is a 14.0" Laptop that features a 1080p Full-HD IPS Display.

Walton Tamarind EX510G Laptop Specifications:

Display Size: 14" 1920X1080p Full-HD IPS Display
Processor: Intel® Core™ i5-10210U Processor
CPU Frequency: 1.60GHz to 4.20GHz Burst Frequency
CPU Cache Memory: 6MB L3 Smart-Cache Memory
Storage: 512GB M.2 SSD
RAM: 8GB DDR4 2666MHz
Laptop Body Color: Silver

ওয়ালটন টামারিন্ড ইএক্স৫১০জি ল্যাপটপের বাংলা রিভিউঃ

ডিজাইন ও বিল্ড কোয়ালিটিঃ ওয়ালটন টামারিন্ড ইএক্স৫১০জি আমার দেখা ওয়ালটন ল্যাপটপগুলোর মধ্যে সবচেয়ে আকর্শনীয় ডিজাইনের ও বেশ পোর্টেবল লাইটওয়েটের হলেও এর বিল্ড কোয়ালিটি অনেক শক্ত-পোক্ত।
বিশেষ করে ল্যাপটপের বডির সিলভার কালার ও ম্যাটে ফিনিশের মেটালিক ডিজাইনের সাথে রাউন্ড এজ বা কিনারা, হাতে ক্যারি করতে বা গ্রিপ পেতে অনেকটা কম্ফোর্টেবল ফীল দেয়।

খুব বেশি গ্লসি বা স্লিপারি বিল্ডের না হলেও যেকোন সার্ফেসে ল্যাপটপটা রাখলে বেশ নজরকাড়া একটা লুক দেয় আর উপরের ওয়ালটন লোগোটা যদি ঢেকে রাখা হয় তাহলে হয়তো অনেকে বুঝতেও পারবে না এটা ওয়ালটন ল্যাপটপ হতে পারে। না এই কথাটা ওয়ালটনকে ছোট করার জন্য বলিনি, বলেছি যারা ভাবে ওয়ালটন খুব ভালো মানের ল্যাপটপ বানায় না তাদের একটা ধারণা দিতে যে ওয়ালটনের অধিকাংশ ল্যাপটপই এখন বেশ মানসম্মত।

এক কেজি ৪০০ গ্রাম ওজনের এই ল্যাপটপটার ডিসপ্লে সাইজ ১৪ইঞ্জের তবে ল্যাপটপের পুরো বডির সাইজ ১৩ইঞ্চি থেকে একটুখানি কম। ল্যাপটপটার ওয়েট ডিস্ট্রিবিউশন বেশ স্মার্টলি করা ফলে যেকোন একটা সাইড থেকে ধরলেও ল্যাপটপটা খুব একটা ভারী ডিভাইস বলে মনে হয় না। তবে বিল্ডের দিক থেকে যথেষ্ঠ মজবুত রয়েছে ল্যাপটপটি।

কী-বোর্ডঃ বাংলা ফন্ট সহ এখানে A4 সাইজের যে কীবোর্ডটা রয়েছে তা ল্যাপটপের কীবোর্ড হিসেবে আইডিয়েল একটা কীবোর্ড এবং কী-গুলোর মধ্যে ট্রাভেল স্পেসও কম্ফোর্টেবল পজিশনে রয়েছে। কী-গুলোর উপরের ফিনিশিং বেশ স্মুথ আর ম্যাটে টেক্সারের হওয়ায় টাইপ করতে বেশ ভালো একটা অনুভূতি হয়।

পাওয়ার বাটনটা কীবোর্ডের সাথে না রেখে ল্যাপটপের মেইনফ্রেমের বামপাশে রাখা হয়েছে, এবং এটা অনেক ভালো একটা সিদ্ধান্ত। এতে করে কীবোর্ড কখনো রিপ্লেস করার খরচটা কম পরবে। কী-বোর্ডে তেমন কোন ফ্লেক্স বা কীবোর্ডের নিচে ফাঁকা জায়গা ফীল হয়নি, যার কারনে টাইপিংয়ের সময় খুব একটা নয়েস হয় না।

টাচ্‌প্যাডঃ টাচপ্যাডটা একটু খানিকটা ছোট মনে হয়েছে আমার কাছে, বিশেষ করে টাচ্‌প্যাডের নিচের বাটন দুটোর কাট-আউট বা বাম্প আর সেগুলোর সাইজ মনে হয় আরেকটু কমালে মেইন ট্র্যাকপ্যাডপটা আরেকটু বড় রাখা যেতো।
তবে টাচ্‌প্যাডটা বেশ স্মুথ আর গ্লসি ফিনিশের ট্র্যাকপ্যাড যেটাতে ব্যবহারের সময় তেমন কোন আঙ্গুল আটকে যাওয়ার বিষয় আমরা লক্ষ্য করিনি।

ডিস্‌প্লেঃ টামারিন্ড ইএক্স৫১০জি ল্যাপটপটিতে ফুল এইচডি আইপিএস প্যানেলের ম্যাটে এলইডি ব্যাকলিট ডিস্প্লে ব্যবহার করা হয়েছে। যেটার কালার আউটপুট মোটামুটি বেশ শার্প হলেও কনট্র্যাস্ট এর ঘাটতি ছিল কালারে। ব্রাইটনেস পর্যাপ্ত থাকলেও ল্যাপটপের কন্ট্র্যাস্ট আর শার্পনেসের অপ্টিমাইজেশনে কিছুটা ঘাটতি থাকার কারনে ডার্ক কালারগুলো একটু কম ডার্ক বা পাঞ্চি মনে হচ্ছিলো।

সোজা কথায় অ্যামোলেড ডিস্প্লে দেখে অভ্যস্থরা হুট করে আইপিএস প্যানেলে নজর দিলে যেই সমস্যাটা ফেইস করে সেটাই এখানে একটু বেশি নজরে এসেছে আমাদের।

ওয়ালটন টামারিন্ড ইএক্স৫১০জি ল্যাপটপের সম্পূর্ণ বাংলা রিভিউ ভিডিওটা দেখুন এখানেঃ